সাম্প্রতিক খবর

বিনোদন
views

এই মুহূর্তে ভোপালের আহমেদাবাদ প্যালেস, ফ্ল্যাগ স্টাফ হাউজ, হাজার হাজার একর জমি এবং তার চারপাশের ঐতিহাসিক ভবনগুলো একটা বড়সড় বিতর্কের অংশ হয়ে উঠেছে। সাইফ আলি খানের শৈশব কেটেছে এই ফ্ল্যাগ স্টাফ হাউজে।

ভোপালের নবাবের এই বিপুল সম্পত্তিকে ঘিরে বিতর্কের কারণ হলো–– এগুলোকে 'এনিমি প্রপার্টি' বা 'শত্রু সম্পত্তি' বলে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া কেন্দ্র সরকার ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন?

'কাস্টডিয়ান অফ এনিমি প্রপার্টি ফর ইন্ডিয়া'-এর ২০১৫ সালের এক নথি অনুযায়ী, ভোপালের নবাব হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতান ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন।

কেন্দ্র সরকারের দাবি, আবিদা সুলতান পাকিস্তানে চলে যাওয়ায় ভোপালের নবাবের সম্পত্তি 'এনিমি প্রপার্টি অ্যাক্ট' বা 'শত্রু সম্পত্তি আইন' আওতায় চলে এসেছে। আবিদা সুলতান ছিলেন সাইফ আলী খানের দাদি সাজিদা সুলতানের বড় বোন।

এদিকে, কেন্দ্র সরকারের এই দাবিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সাইফ আলি খান ও তার পরিবার। মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টে একটা পিটিশন দায়ের করেছিলেন তারা।

গত বছর, ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্ট জানিয়েছিল 'শত্রু সম্পত্তি' সংক্রান্ত বিরোধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অ্যাপিলেট অথরিটি গঠন করা হয়েছে। এই অ্যাপিলেট অথরিটির কাছে কেন্দ্র সরকারের দাবির বিরুদ্ধে আবেদন জানাতে পারেন সাইফ আলি খান ও তার পরিবার।

সর্বাধিক দেখা খবর